50 Easy Ways to Learn English ইংরেজি উচ্চারণ শিখার গুরুত্বপূর্ণ ৫০ টি সহজ পদ্ধতি
➤Rule-1
⇨শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে
“ন” এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Knowledge (নলেজ)
– জ্ঞান
☞Knight (নাইট)
– অশ্ব।
☞Knee (নী)
– হাটু।
➤Rule-2
⇨W
এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না।
উদাহরণ:
☞Write (রাইট)
– লেখা।
☞Wrong (রং)
– ভুল।
☞Who (হু)
– কে।
☞Wrestling (রেস্টলিং)
– কুস্তি।
➤Rule-3
⇨শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না।
উদাহরণ:
☞Name (নেইম)
– নাম।
☞Come (কাম)
– আসা।
☞Take (ঠেইক)
– নেওয়া।
☞Fake (ফেইক)
– ভূয়া।
➤Rule-4
⇨M+B
পর পর থাকলে এবং
B এর পর কোন Vowel না
থাকলে B উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Bomb (বম)
– বোমা।
☞Comb (কৌম)
– চিরুনি।
☞Thumb (থাম)
– হাতের বুড়ো আঙ্গুল।
☞Thumbnail (থামনেল)
– ছোট।
➤Rule-5
⇨Word
এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন”
হয়। এ ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে।
☞Design (ডিজাইন)
– আকা।
☞Resign (রিজাইন)
– পদত্যাগ করা।
☞Reign (রেইন)
– রাজত্ব।
☞Feign (ফেইন)
– উদ্ভাবন করা।
➤Rule- 6
⇨L+
M পর পর থাকলে এবং
পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Calm (কাম)
– শান্ত।
☞Alms (আমজ)
– ভিক্ষা।
☞Palm (পাম)
– তালগাছ।
➤Rule- 7
⇨শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে
T এর উচ্চারণ “চ” এর
মত হয়।
উদাহরণ:
☞Lecture (লেকচার)
– বক্তৃতা।
☞Century (সেঞ্চুরী)
– শতক।
☞Furniture (ফার্নিচার)
– আসবাবপত্র।
☞Structure (স্ট্রাকচার)
– গঠন।
➤Rule-8
⇨Consonant+
I A+ Consonant এভাবে
Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।
উদাহরণ:
☞Dialogue (ডায়ালগ)
– কথোপকথন।
☞Diamond (ডায়ামন্ড)
– হীরক।
☞Liar (লায়ার)
– মিথ্যাবাদী।
☞Liability (লাইয়াবিলিটি)
– দায়।
➤Rule-9
⇨I+
R+ Consonant এভাবে
Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ “আই” না হয়ে “অ্যা”
হয়।
উদাহরণ:
☞First (ফার্স্ট)
– প্রথম।
☞Birth (র্বাথ)
– জন্ম।
☞Bird (বার্ড)
– পাখি।
☞Circle (সার্কেল)
– বৃত্ত।
➤Rule-10
⇨৩ বর্ণ বিশিষ্ট
Word এ Consonant+ I+ E
এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ “আই” এর মত
হয়।
উদাহরণ:
☞Mice (মাইস)
– ইদুর।
☞Rice (রাইস)
– চাউল।
☞Wise (ওয়াইস)
– বিজ্ঞ
☞Size (সাইজ)
– আয়তন।
➤Rule-11
⇨Consonant+
U+ Consonant এভাবে
word গঠিত হলে U এর উচ্চারণ “আ” এর মত
হয়।
উদাহরণ:
☞Null (নাল)
– বাতিল
☞But (বাট)
– কিন্তু।
☞Nut (নাট)
– বাদাম
☞Cut (কাট)
– কাটা।
➤Rule-12
⇨I
G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই
অংশটুকুর উচ্চারণ “আই” হবে।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট)
– রাত্র।
☞Sight (সাইট)
– দৃশ্য।
☞Might (মাইট)
– হতে পারে।
➤Rule-13
⇨“I
O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়।
উদাহরণ:
☞Violet (ভাইয়লেইট)
– বেগুনী রঙ।
☞Biology (বাইয়োলজি)
– জীব বিদ্যা।
☞Biography (বাইয়োগ্রাফি)
– জীবনী।
☞Violation (ভাইয়লেশন)
– ভঙ্গ।
➤Rule-14
⇨Consonant
এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময়
“এই” বা “এয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Rail (রেইল)
– রেলের লাইন।
☞Nail (নেইল)
– পেরেক
☞Straight (স্ট্রেইট)
– সোজা।
➤Rule-15
⇨O+
consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে
word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ”
এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Document (ডকিউমেন্ট)
– দলিল।
☞Procurement (প্রকিউরমেন্ট)
– চেষ্টা দ্বারা পাওয়া।
➤Rule-16
⇨I+
R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি
word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা”
হয়।
উদাহরণ:
☞Dire (ডায়্যার)
– ভয়ংকর।
☞Mire (মায়্যার)
– কাদা।
☞Admire (এ্যাডমায়্যার)
– তারিফ করা।
➤Rule-17
⇨U
I + consonant এরপর
vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই”
এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Guilty (গিল্টি)
– দোষী।
☞Guilt (গিল্ট)
– দোষ।
☞Build (বিল্ড)
– নির্মাণ করা।
➤Rule-18
⇨E
A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি
word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা”
হবে।
☞Dear (ডিয়্যার)
– প্রিয়।
☞Bear (বিয়্যার) – বহন করা।
➤Rule-19
⇨EA+
R+ consonant এভাবে
word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ “অ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Heart (হার্ট)
– হৃদয়।
☞Earth (আর্থ)
– পৃথিবী।
☞Earn (আর্ন)
– আয় করা।
➤Rule-20
⇨Consonant+
EA+ consonant (R ছাড়া)
এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে।
☞Feather (ফেদার)
– পালক।
☞Tread (ট্রেড)
– পদদলিত করা।
☞Leader (লিডার)
– সর্দার।
➤Rule-21
⇨শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে R যদি word শেষ অক্ষর হয় তাহলে EE এর
উচ্চারণ “ইঅ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Peer (পিয়্যার)
– সমকক্ষ।
☞Steer (স্টিয়্যার)
– হাল ধরা।
☞Deer (ডিয়্যার)
– হরিণ।
➤Rule-22
⇨P+
S পরপর থাকলে এবং P এর আগে কোন
vowel না থাকলে P অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Psyche (সাইকি)
– আত্মা
☞Psycho (সাইকো)
– মন।
☞Psora (সৌরা)
– খোসপাচঁড়া।
➤Rule-23
⇨শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয়
“সল্” এখানে T অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Bustle (বাসল্)
– অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা।
☞Rustle (রাসল)
– খসখস শব্দ।
☞Nestle (নেসলে)
– বাসা বাঁধা
➤Rule-24
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয়
“চ”।
উদাহরণ:
☞Batch (ব্যাচ)
– ক্ষুদ্রদল।
☞Match (ম্যাচ)
– ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
☞Scratch (স্ক্র্যাচ)
– আচঁড়ের দাগ।
➤Rule-25
⇨শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে
“অ্য”।
উদাহরণ:
☞Board (বোর্ড)
– মোটা শক্ত কাগজ।
☞Boar (বোর)
– শূকর।
☞Boat (বোট)
– নৌকা।
☞Road (রোড)
– রাস্তা।
➤Rule-26
⇨E+
consonant (R ছাড়া) + E
এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার
পর আর কিছু না থাকলে
প্রথম E এর উচ্চারণ হয়
“ঈ” এবং দ্বিতীয় E অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Complete (কমপ্লীট)
– সম্পূর্ণ।
☞Mete (মীট)
– অংশ ভাগ করে দেয়া।
➤Rule-27
⇨শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয়
“ঈ”।
উদাহরণ
☞Phoenix (ফীনিক্স)
– রুপ কথার পাখি বিশেষ।
☞Amoeba (এ্যামিবা)
– ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।
➤Rule-28
⇨Consonant
এরপর OI এর উচ্চারণ হয়
“অই”।
উদাহরণ:
☞Coin (কইন)
– মুদ্রা।
☞Foil (ফইল)
– পাত।
☞Join (জইন)
– যোগদান করা।
➤Rule-29
⇨শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় “ঔ”।
উদাহরণ:
☞Road (রৌড)
– রাস্তা।
☞Loan (লৌন)
– ঋণ।
☞Toad (টৌড)
– ব্যাঙ।
➤Rule-30
⇨UI+
consonant+ A/E/O এভাবে
word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই”
এর মত।
উদাহরণ:
☞Guide (গাইড)
– পথ প্রদর্শক।
☞Guile (গাইল)
– ছলনা, ফাঁকি।
☞Misguidance (মিসগাইড্যান্স)
– বিপথগামীতা।
➤Rule-31
⇨শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে
ব্যবহৃত হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত
“এ” বা “ই” হয়।
উদাহরণ:
☞Rent (রেন্ট)
– ভাড়া।
☞Comet (কমিট)
– ধূমকেতু।
☞Comment (কমেন্ট)
– মন্তব্য।
➤Rule-32
⇨EE+
consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ “ঈ” হয়।
উদাহরণ:
☞Need (নীড)
– প্রয়োজন।
☞Feel (ফীল)
– অনুভব করা।
☞Steel (স্টীল)
– ইস্পাত।
☞Meek (মীক)
– বিনম্র
➤Rule-33
⇨R+
vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে “চ”।
উদাহরণ:
☞Approach (অ্যাপ্রোচ)
– অভিগমন।
☞Branch (ব্রাঞ্চ)
– শাখা।
☞Crunch (ক্র্যাঞ্চ)
– গুড়ানো।
➤Rule- 34
⇨C
এর পরে যদি I, E, Y থাকে
তাহলে তার উচ্চারণ “স”
হবে।
উদাহরণ:
☞Center (সেন্টার)
– কেন্দ্র।
☞Cyclone (সাইক্লোন)
– ঘূর্ণিঝড় ।
☞Cell (সেল)
– কোষ।
☞Circle (সার্কেল)
– বৃত্ত।
➤Rule- 35
⇨Y
সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই)
হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Fly (ফ্লাই)
– উড়া।
☞Shy (শাই)
– লজ্জা।
☞Buy (বাই)
– ক্রয় করা।
☞Toy (টই)
– খেলনা।
☞Joy (জয়)
– আনন্দ।
⇨Two-syllable
এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত
হয়।
উদাহরণ
☞City (সিটি)
– শহর।
☞Funny (ফানি)
– আনন্দ করা।
☞Happy (হ্যাপি)
– খুশি।
☞Policy (পলিসি)
– নীতিমালা।
➤Rule-36
⇨শব্দের শেষে MN এর পরে কোন
vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Solemn (সলেম)
– গুরুগম্ভীর।
☞Condemn (কনডেম)
– দোষারোপ করা।
☞Damn (ড্যাম)
– অভিশাপ দেয়া ।
➤Rule-37
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয়
“ফ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে
। কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Tough (টাফ)
– কঠিন।
☞Enough (ইনাফ)
– যথেষ্ট।
☞Mighty (মাইটি)
– বলশালী।
☞High (হাই)
– উচ্চ।
➤Rule-38
⇨IGH
এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং
“ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ”
তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয়
এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট)
– রাত্র।
☞Dight (ডাইট)
– সাজানো।
☞Fight (ফাইট)
– লড়াই।
☞Tight (টাইট)
– টানটান।
➤Rule-39
⇨Consonant
এরপর BT এর উচ্চারণ “ট”
এক্ষেত্রে “B” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Doubt (ডাউট)
– সন্দেহ।
☞Debt (ডেট)
– ঋণ।
☞Doubtful (ডাউটফুল)
– সন্দিহান।
➤Rule-40
⇨শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”।
উদাহরণ:
☞Cheque (চেক)
– কিস্তি, হুন্ডি।
☞Baroque (ব্যারক)
– বলিষ্ঠ।
☞Clique (ক্লীক)
– ক্ষুদ্রদল।
➤Rule-41
⇨LK
এর আগে E বা U না থাকলে
LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Talk (টক)
– আলাপ।
☞Walk (ওয়াক)
– হাটা।
☞Chalk (চক)
– খড়ি।
➤Rule-42
⇨KN
বা GN এর আগে vowel থাকলে
K ও G উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Agnostic (এ্যাগনষ্টিক)
– অজ্ঞেয়
☞Acknowledge (এ্যাকনলেজ)
– স্বীকার করা
☞Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট)
– স্বীকৃতি।
➤Rule- 43
⇨কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর
উচ্চারণ হবে “ক”।
উদাহরণ:
☞Accuse (এ্যাকিউজ)
– অভিযুক্ত করা।
☞According (এ্যাকর্ডিং)
– অনুযায়ী।
☞Accurate (এ্যাকিউরেট)
– যথার্থ।
➤Rule- 44
⇨কোন শব্দে U এরপর
consonant+ vowel+….. থাকলে
U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়।
উদাহরণ:
☞Mute (মিউট)
– স্তব্ধ, নির্বাক।
☞Tube (টিউব)
– নল।
☞Duteous (ডিউটিয়াস)
– অনুগত , বাধ্য।
➤Rule- 45
⇨কোন শব্দে U এর
পূর্বে consonant+ R/L+……
থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Blue (ব্লু)
– নীল।
☞Glue (গ্লু)
– শিরিসের আঠা।
☞True (ট্রু)
– সত্য।
➤Rule- 46
⇨কোন শব্দে U+E এর
পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত
হয়।
উদাহরণ:
☞Sue (স্যু)
– আদালতে অভিযুক্ত করা।
☞Hue (হিউ)
– রং।
☞Imbue (ইমবিউ)
– অনুপ্রানিত করা।
➤Rule-47
⇨কোন শব্দে U এর
পূর্বে R বা L একক ভাবে
থাকলে তার পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার
উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Nude (নুড)
– নগ্ন, ন্যাংটা।
☞Lunacy (লুনাসি)
– পাগলামি, বকা আচরণ।
☞Lutanist (লূটানিস্ট)
– বীণা-বাদক।
➤Rule- 48
⇨U
এর পর যদি এমন
দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে
প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে
আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে
ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা
স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা “আ”- এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Incumbent (ইনকামবেন্ট)
– বাধ্যতামূলক।
☞Number (নাম্বার)
– সংখ্যা।
☞Constructive (কনস্ট্রাকটিভ)
– গঠনমূলক।
☞Nudge (নাজ)
– কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।
➤Rule- 49
⇨LM
এর আগে কোন vowel অর্থাৎ
“ই”, “ঈ” বা “এ”
ধ্বনি থাকলে L উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Film (ফিল্ম)
– চলচ্চিত্র।
☞Elm (এল্ম)
– দেবদারু জাতীয় গাছ।
☞Filmy (ফিল্মি)
– মেঘাচ্ছন্ন।
➤Rule- 50
⇨UI+
consonant+ I কিংবা
consonant+ L/R+ UI এভাবে
গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই”
বা “উই” হয়।
উদাহরণ:
☞Perpetuity (প্যারপিচিউইটি)
– চিরস্থায়ীত্ব।
☞Ingenuity (ইনজিনিউইটি)
– অকপটতা।
☞Liquidity (লিকুইডিটি)
– তারল্য, তরল অবস্থা।
ইংরেজি শব্দের আরোও কিছু উচ্চারণবিধি:
Ü শব্দের মধ্য Tথাকলে “T” এর পর U হলে “T” এর উচ্চারণ “চ” হবে।
যেমন:- Future (ফিউচার), Century (সেনচুরী), Mixture, Fixture.
Ü শব্দের মধ্য “D” এর পর G হলে “D” এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Knowledge (নলেজ), Judge ( জজ), Bridge, Coleridge.
Ü K এর পর n হলে K এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Know (নো), Knee (নী), Knife (নাইফ), Knowledge (নলেজ)।
Ü G এর পর A, O, U থাকলে G এর উচ্চারণ”গ” হয়।
যেমন:- Garden (গার্ডেন), Good (গুড), Guide (গাইড)।
Ü S এর পর H হলে S এর সর্বদা “শ” হয়।
যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ), Bush, Cash.
Ü W এর পর h/r হলে W এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Write (রাইট), Wrong (রং), Who (হু), Wh- question এর সব।
Ü T এর পর io হলে “T” এর উচ্চারণ “শ” হয়।
যেমন : National (ন্যাশনাল)।
Ü i/u এর পর gh হলে gh এর উচ্চারণ হয় না, যদি হয় “ফ” এর মত হবে।
যেমন:- Eight (এইট), Right (রাইট), High (হাই), Enough (এনাফ), Cough (কফ)।
Ü ng একত্রে হলে ং”এর উচ্চারণ হয়।
যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ)।
Ü শব্দের শেষে e থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Name (নেইম), Come (কাম), Take (টেক)।
Ü G যখন কোন শব্দে gm বা gn রুপে ব্যবহৃত হয় তখন G এর
উচ্চারণ Silent হয়। প্রথমে
যদি G থাকে এবং তারপরেই যদি “N” থাকে তবে G silent থাকে।
Example:
1. Sign (সাইন) – চিহ্ন।
2. Campaign (ক্যামপেন) – প্রচার। 3.Reign (রেইন) – শাসন।
4. Design (ডিজাইন) – নকশা। 5.Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ।
Ü C-এর উচ্চারণ কখন‘ক’আর কখন ‘স’ হবে ?
=Rule (1): C-এর পরে যদি A, L, O, R, U হয় তাহলে তার উচ্চারণ ‘ক’ হয়।
কিছু সহজ উদাহরণ পড়ে মিলিয়ে দেখুন:-
Can (v, ক্যান্) – পারা।
Class (n, ক্লাস্) – শ্রেণি।
Colour (n, কালার্) – রং।
Cup (n, কাপ্) – পেয়ালা।
Crime (n, ক্রাইম্) – দুর্নীতি।
=Rule (2): C-এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ ‘স’ হবে।
দেখে নিই কিছু সহজ উদাহরণ:-
Center (n, সেন্টার্) – কেন্দ্র।
Ceiling (n, সিলিং) – ভেতরের দিকের ছাদ।
Cinema (n, সিনেমা) – প্রেক্ষাগৃহ।
Cyclist (n, সাইক্লিস্ট্) – সাইকেল চালক।
Comments
Post a Comment